ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয়

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয় সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। কারন অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন যারা ফ্রিল্যান্সিং শিখে কাজ খুজতে যান তখন নিজের চাহিদা অনুযায়ী কাজ পান না। এতে অনেকেই মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েন।

ফ্রিল্যান্সিং-মার্কেটপ্লেসে-কাজ-না-থাকলে-করণীয়

এই সমস্যায় অনেকেই ভুগছেন। তাহলে যদি কাজ না পায় তাহলে কি করবেন সেটা না জানলে আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ শিখা পানিতে চলে যাওয়ার মত হয়ে যাবে। আপনারা এই সমস্যার সমাধানের রাস্তা পান সেটা নিয়েই আজকের আর্টিকেল।

পেজ সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয়

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয়

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয় সম্পর্কে সবাই জানতে চায়। বাংলাদেশে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং লাভজনক পেশা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেছে। এমন অনেক নতুন ফ্রিল্যান্সার আছেন যারা মার্কেটপ্লেসের কাজ না পাওয়ার জন্য হতাশায় পড়েছেন। এর কারণ হলো ফ্রিল্যান্সিং জগতে এখন প্রতিযোগিতা বাড়ছে আর ক্লায়েন্ট আকর্ষণ করা কঠিন কাজ হয়ে গেছে। নতুন ফ্রিল্যান্সার দের মধ্যে যারা সঠিক কৌশল ব্যবহার করছেন তারা খুব তাড়াতাড়ি নতুন প্রজেক্ট পেয়ে যাচ্ছেন। এমন কিছু কাজ আছে। নিচে এমন কিছু কাজ তুলে ধরা হলোঃ

  • আপনার দক্ষতা শেয়ার করা।
  • বিকল্প প্ল্যাটফর্মে কাজ করা।
  • ডিজিটাল প্রেজেন্স শক্তিশালী করা।
  • নানারকম কোর্স কমপ্লিট করা।
  • ভাল গাইড খুজে নেয়া।

আপনার দক্ষতা শেয়ার করা প্রয়োজন কারণ মানুষকে যদি আপনি না জানান যে আপনার দক্ষতা আছে তাহলে মানুষ বুঝবে না তখন আপনাকে কাজও দেবে না। এর পাশাপাশি যখন আপনি আপনার প্রেজেন্সটা শক্তিশালী করবেন সেটাও আপনাকে কাজ পাইয়ে দিতে সাহায্য করবে। আর নানা ধরনের কোর্স কমপ্লিট করার পর আপনি আপনার স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন আর নতুন কাজ এটা আপনাকে সাহায্য করবে। কাজ না পেলে অনেকে মনে করেন তার মনে হয় দক্ষতা কম।

কিন্তু এটা একেবারে ভুল ধারণা। এর আসল কারণ হলো যুগের পরিবর্তন হচ্ছে। তাই প্রোফাইল উন্নয়ন, নেটওয়ার্ক বাড়ানো আর পোর্টফোলিও শক্তিশালী করা কঠিন হয়ে গেছে। তাই আপনাকে নতুন স্কিল শিখতে হবে আর কাস্টম প্রোপোজাল তৈরি করতে হবে যাতে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ব্র্যান্ড তাড়াতাড়ি বাড়াতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ যদি না থাকে তাহলে কি করতে হবে সে সম্পর্কে কিছু উপায় আজ বলে দেব।

ধৈর্য ধরে চেষ্টা চালান

মার্কেট প্লেসে কাজ না পেলে প্রথমত আপনাকে ধৈর্য ধরতে হবে। কারণ ধৈর্য হারা হয়ে যদি আপনি কাজ করা ছেড়ে দেন তাহলে ফ্রিল্যান্সিং থেকে আপনাকে আজীবনের জন্য বিদায় নিতে হবে। আপনি যদি চান যে ফ্রিল্যান্সার হয়ে এই জগতেই আপনার ইনকাম করে যাবেন তাহলে আপনাকে ধৈর্য ধরে এই কাজটি করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি জগত যেখানে হঠাৎ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। দিনের পর দিন কঠোর পরিশ্রম করে আপনাকে আগাতে হবে।

মার্কেটপ্লেসে কাজ না পাওয়াটা দোষের কিছু নয়। অনেক ফ্রিল্যান্সার প্রথম প্রথম মার্কেটপ্লেসে কাজ পায় না। আপনি যদি কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলেন সেখানেও কাস্টমার পেতে আপনার দেরি হয়। যদি আপনি লেগে থাকেন তাহলে একসময় ঠিকই কাস্টমার পেয়ে যাবেন। ফ্রিল্যান্সিং জগতেও এমন ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। এর পাশাপাশি নিজের দক্ষতা বাড়াতে হয়। একসময় এমন ধৈর্য ধরে থাকার পর আর নিচের দেওয়া পদ্ধতি গুলো মেনে চললে কাজ পাবেন।

প্রোফাইল সম্পূর্ণভাবে আপডেট করুন

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ পেতে চান বা সফল হতে চান তাহলে আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে কাজটি করতে হবে সেটি হল প্রোফাইল সম্পূর্ণ ভাবে আপডেট করা। আপনি যদি নতুন প্রোফাইল তৈরি করেন কিন্তু সেটা যদি আকর্ষণীয়, তথ্যপূর্ণ না হয় তাহলে সেটা আপনার ক্লায়েন্টদের কাছে আকৃষ্টজনক হয়ে উঠবে না। আপনার প্রোফাইলে অবশ্যই আপনার আগে যে সব কাজ করেছেন সেগুলোর উদাহরণ রাখতে হবে। আপনার যেসব দক্ষতা আছে সেগুলো স্পষ্ট ভাবে লিখে রাখতে হবে।
আপনাকে একটি শক্তিশালী বায়ো লিখতে হবে যেটা প্রফেশনাল হবে। আপনার প্রোফাইলে যে ছবিটি ব্যবহার করবেন সেই ছবিটি প্রফেশনাল ছবি হতে হবে এবং সেটা পরিষ্কার হতে হবে যাতে মানুষ বুঝতে পারে আপনি অনেক দক্ষ আপনার কাজে। আপনার প্রোফাইল যতই আপডেট করবেন ক্লায়েন্টরা আপনাকে তত প্রফেশনাল ও বিশ্বস্ত ফ্রিল্যান্সার ভাববে। আবার নতুন স্কিল আপনাকে অ্যাড করতে হবে। এছাড়াও প্রজেক্ট হাইলাইট করতে হবে। মার্কেটপ্লেসে কাজ করার প্রথম ধাপ এভাবেই শেষ করতে হবে।

নেটওয়ার্কিং স্কিল বাড়াতে হবে

আপনি শুধুমাত্র সাধারণ দক্ষতা দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ পাবেন না। ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ পেতে হলে আপনাকে নেটওয়ার্কিং স্কিল বাড়াতে হবে। আপনি যদি নতুন ক্লায়েন্ট খুজতে চান এবং প্রজেক্ট এর সুযোগ পেতে চান তাহলে নেটওয়ার্ক বাড়ানো খুবই দরকার। নেটওয়ার্কিং স্কিল বাড়ালে আপনি নতুন নতুন ক্লায়েন্ট পাবেন। এ কাজটি করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটিতে অ্যাড হতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটি বলতে বোঝানো হচ্ছে অনলাইন ফোরাম, গ্রুপ বা চ্যাট এগুলোতে যোগ দিতে হবে। 
ফ্রিল্যান্সিং-মার্কেটপ্লেসে-কাজ-না-থাকলে-করণীয়
আপনার ক্লায়েন্ট ও ফ্রিল্যান্সারদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে যাতে পরবর্তীতে কোন কাজ আসলে আপনি সেটা পেতে পারেন। আপনি যদি লিংক ড্রয়িং ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অনেক সময় এ কাজগুলো করার সহজ হয়ে যায়। আপনি কাজ পেতে হলে প্রথমত আপনাকে সাহায্যের অফার দিতে হবে। যদি আপনি সাহায্যের অফার দেন তখন আপনার জন্য একটা সুযোগ তৈরি হবে আপনার কাজের স্কিল দেখানোর। গুরুত্বের সাথে এই কাজটি করতে হবে।

নতুন স্কিল শিখতে হবে

আপনি যদি দেখেন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ নেই তার মানে এটা ভাববেন না যে আপনার দক্ষতা কম। বরং বিষয়টিকে এভাবে নিবেন যে আপনি কোন নতুন স্কিল শিখবেন। কেননা ফ্রিল্যান্সিং জগতে বারবার নতুন স্কিল শিখতে হয় ক্লায়েন্টের চাহিদা পরিবর্তন আর তথ্যপ্রযুক্তির পরিবর্তনের জন্য। আরেকটি কারণ বলা যেতে পারে সেটি হলো ফ্রিল্যান্সিং জগতে প্রতিযোগিতা বেড়েই যাচ্ছে। তাই নতুন স্কিল শেখাটাও এখন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাজ না পাওয়াকে সুযোগ হিসেবে নিতে হবে।

নতুন স্কীল শিখতে আপনাকে অনলাইন যেসব বিভিন্ন কোর্স আছে সেগুলোতে অংশগ্রহণ করতে হবে। আর বাজারে চাহিদা অনুসারে আপনাকে ডিজিটাল স্কিল শিখতে হবে। এসব স্কিল শিখবেন এর পাশাপাশি যে প্রতিষ্ঠান থেকে আপনি স্ক্রিল ডেভেলপ করছেন সেখান থেকে সার্টিফিকেট নিয়ে নিবেন। অনেক সময় আপনার ক্লায়েন্টরা সার্টিফিকেট দেখেই প্রভাবিত হবে। যারা পুরনো অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে সেসব ফ্রিল্যান্সারদের পরামর্শ বা টিউটোরিয়াল থেকে নতুন কিছু স্কিল আপনাকে শিখতে হবে।

প্রথমে ছোট প্রোজেক্ট নিন

আপনি যদি প্রথমে বড় প্রজেক্ট নিয়ে ভাবেন তাহলে এখানে দুই ধরনের সমস্যা হতে পারে। প্রথম যেই সমস্যাটা হবে সেটা হল সরাসরি বড় প্রজেক্ট হাতে নিলে আপনার অনেক ভুল ভ্রান্তি ধরা পড়তে পারে। আরেকটি সমস্যা হল প্রথম অবস্থায় বড় প্রজেক্ট আপনার কাছে দিতে সবাই বিশ্বাস পাবে না। তাই প্রথমে যদি আপনি ছোট ছোট প্রজেক্ট গুলো নিয়ে কাজ করে থাকেন তাহলে এখান থেকে আপনি আপনার স্কিল ডেভেলপ করতে পারবেন। আর যদি আপনি ছোট প্রজেক্ট হাতে নিন,
তাহলে এখানে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। আর আপনি এর পাশাপাশি ঘন ঘন কাজ পেতে পারেন। যখন ক্লায়েন্ট দেখবে আপনি ছোট ছোট কাজগুলো খুব গুরুত্ব সহকারে করছেন এবং এগুলোতে আপনার দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন, তখন আস্তে আস্তে আপনি বড় প্রজেক্ট হাতে পাওয়া শুরু করবেন। এতে করে আপনার মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেবে। তাই ছোট ছোট কাজগুলো করে আপনি প্রথমত আপনার ক্লায়েন্টের বিশ্বাস অর্জন করে নিন।

কাস্টম প্রপোজাল নিয়মিত লিখুন

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয় হিসেবে যেই ধাপটি বিশেষ গুরুত্ব পায় সেটি হলো কাস্টম প্রপোজাল নিয়মিত লেখা। ক্লায়েন্ট যেমন চাহিদা করছে ক্লায়েন্টের চাহিদা অনুযায়ী বিশেষভাবে কাস্টম প্রোপজাল আপনাকে তৈরি করতে হবে। আর এই কাস্টম প্রপোজাল লিখে প্রতিদিন পাঠানো আপনার প্রয়োজন আছে। পার্সোনাল প্রপোজাল আপনার ক্লায়েন্ট কে এই বিশ্বাস এনে দেবে যে আপনি প্রজেক্ট গুরুত্ব সহকারে দেখছেন এবং ভালোভাবে সমাধান দিচ্ছেন।

সেজন্য আপনাকে প্রথমে ক্লায়েন্টের চাহিদা বুঝে কাজ করতে হবে। আর আপনি ক্লায়েন্টদেরকে এভাবে বুঝাবেন যে আপনি কিভাবে অন্যান্য ফ্রিল্যান্সারদের চেয়ে আলাদাভাবে কাজটা করতে পারছেন। আপনার প্রস্তাবটা খুব ছোট এবং স্পষ্ট রাখবেন। আপনাকে প্রফেশনাল শব্দ ব্যবহার করতে হবে এই প্রপোজালে। কারণ এই প্রপোজালে যখন আপনি ভদ্র ভাষা ব্যবহার করবেন তখন আপনার ক্লায়েন্ট প্রভাবিত হবে আপনার ভাষা দেখেই। কাস্টম প্রপোজাল তাই এতটা গুরুত্বপূর্ণ।

ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটিতে যোগ দিন

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে সফল হতে চান তাহলে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটিতে যোগ দিতে হবে। সবাই যে কাজটি করে থাকে সেটি হল শুধুমাত্র একাউন্ট খুলেই বসে থাকে। কিন্তু যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটিতে যোগদান করেন তাহলে আপনি নতুন নতুন তথ্য সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সেখানে অনেক ক্লায়েন্ট এর সাথে পরিচিত হতে পারবেন। যখন আপনি নতুন ক্লায়েন্ট খুঁজে পাবেন তখন নতুন নতুন প্রজেক্ট পাবেন। আর আপনার কাজের গতি বেড়ে যাবে।
এছাড়াও সেখানে আপনার থেকে বেশি অভিজ্ঞ সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার থাকবে। আপনি তাদের থেকে নানা ধরনের সাহায্য পেতে পারেন। আবার তাদের থেকে অনেক বুদ্ধি পরামর্শ পেতে পারেন। আপনি যদি কোন সমস্যায় পড়েন তাহলে সে সমাধানের জন্য এই ধরনের কমিউনিটিতে যোগাযোগ করলে সমাধান পেয়ে যেতে পারেন। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আপনি এখানে নতুন ক্লায়েন্ট আর নতুন কাজ খুঁজে পাবেন। তাই ফ্রিল্যান্সিং কমিউনিটিতে যোগ দিয়ে কাজ বাড়ান। এর পাশাপাশি নিজের দক্ষতাও বাড়ান।

ক্লায়েন্ট রিভিউতে গুরুত্ব দিন

ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য আরেকটি বড় ভূমিকা রাখে ক্লায়েন্টের রিভিউ দেওয়া। আপনি যদি নিয়মিত রিভিউ ও রেটিং করে থাকেন তাহলে আপনার কাজের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়বে। অর্থাৎ ক্লায়েন্ট তখন বুঝে যাবে আপনি আপনার কাজে নিয়মিত। আর আপনার কাছে কাজ দেওয়া যাবে। এমন অনেক ক্লায়েন্ট আছে যারা প্রথমে রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় যে আপনার কাছে কাজ দেওয়া যাবে কিনা। কাজেই এটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ বুঝতেই পারছেন। কাজেই নিয়মিত রিভিউ দিতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং-মার্কেটপ্লেসে-কাজ-না-থাকলে-করণীয়
তাই আপনাকে আপনার প্রজেক্টটি সঠিক সময়ে ও এটার মান বজায় রেখে সম্পন্ন করতে হবে। আপনি যখন ক্লায়েন্টের সাথে কথা বলবেন তখন স্পষ্ট ও ভদ্রভাবে কথা বলতে হবে।আর যখন আপনার কাজ শেষ হয়ে যাবে তখন ক্লায়েন্টকে বলুন রিভিউ এর জন্য। যদি ক্লায়েন্ট আপনাকে নেগেটিভ কোন রিভিউ দেয় তাহলে উত্তেজিত হওয়া যাবে না। বরং ভদ্রভাবে সেটার সাথে ডিল করতে হবে। এতে করে ক্লায়েন্টের সাথে আপনার সম্পর্ক ভালো হবে আর ভবিষ্যতে কাজ পাবেন।

মন্তব্যঃ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয়

ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ না থাকলে করণীয় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যদি আপনি পুরো আর্টিকেল ভালোভাবে পড়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন যদি আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কোন কাজ না পান তাহলে আপনাকে কি করতে হবে। প্রথম ব্যাপার হলো কখনোই হতাশ হবেন না। যেকোন বিষয়ের কোন না কোন সমাধান থাকেই।কাজ নেই মানে এটা মনে করবেন না যে আপনি অদক্ষ।

বরং আপনি মনে করবেন যে আপনার কাছে একটা নতুন সুযোগ এসেছে আপনার স্কিল ডেভেলপ করার। তাই এই সুযোগ হতাশ হয়ে হাতছাড়া না করে আপনি সেটা কাজে লাগান। আমাদের দেওয়া আজকের এই গাইডলাইনটি ভালোভাবে ফলো করে নতুন ভাবে আপনার কাজগুলো শুরু করুন। এই গাইডলাইনগুলো আপনাকে নতুনভাবে কাজ খুঁজে দিতে সাহায্য করবে। আপডেট সব ধরনের তথ্য পেতে আর এমন আর্টিকেল পেতে নিয়মিত আমাদের পেজ ভিজিট করুন। আমাদের সাথেই থাকুন।250510

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

mtwahid নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url