মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান

মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান খুব সহজ এবং সাধারণ পদ্ধতিতে। তথ্যপ্রযুক্তির উন্নয়নের পাশাপাশি ব্যবসা ক্ষেত্রেও আজকাল বিশেষ ধরনের উন্নতি পরিলক্ষিত হয়। অর্থাৎ ব্যবসা পদ্ধতিটিও আজকাল ডিজিটাল হয়ে উঠছে। ডিজিটাল কার্ড বানানোর মাধ্যমে আপনার

মোবাইল-দিয়ে-নিজের-ডিজিটাল-কার্ড-বানান

ক্লাইন্টরা আপনার সাথে খুব ভালোভাবে মসৃণ, সহজ পদ্ধতিতে এবং ডিজিটাল ভাবে যোগাযোগ করতে পারেন। ডিজিটাল কার্ড এর মাধ্যমে খুব স্পষ্টভাবে এবং খুব সহজ পদ্ধতিতে ক্লায়েন্টের সাথে বোঝা পড়া করতে পারবেন। আপনার ব্যবসার পদ্ধতি সহজ করে দিবে ডিজিটাল কার্ড।

সূচিপত্রঃ মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান

মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান

মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান এবং আপনার ব্যবসাকে ডিজিটাল ভাবে এগিয়ে নিয়ে যান। মোবাইল দিয়ে নিজে ডিজিটাল কার্ড বানানো খুব সহজ। ডিজিটাল কার্ড বানানোর মাধ্যমে আপনি নিজেকে এমন ভাবে উপস্থাপন করতে পারেন যেন আপনি কোন ব্যবসায় পেশাদার স্মরণীয় এবং সংযোগ স্থাপনের যোগ্য। আবার ক্লায়েন্ট যদি আপনাকে জিজ্ঞেস করে যে আপনার ডিজিটাল কার্ড আছে কিনা তখন আপনি বিভ্রান্তিতে পড়তে পারেন। কেননা ডিজিটাল কার্ড এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যেটি ছাড়া বর্তমানে ব্যবসা কাজ পরিচালনা খুবই কষ্টসাধ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ব্যবসা যেহেতু ডিজিটাল হয়ে উঠছে এর পাশাপাশি আজকাল সব কার্য অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হচ্ছে তাই ডিজিটাল কার্ড ব্যবসার ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব রাখছে। বিশেষত ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ডিজিটাল কার্ড ছাড়া যেন তাদের পরিচয় সম্পন্ন হয় না। এই ডিজিটাল কার্ড মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বানানো সম্ভব। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডিজিটাল কার্ড বানালে আপনি অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচতে পারবেন। আপনার অর্থ সাশ্রয় হবে। চলুন এবারে আমাদের কনটেন্ট এর মাধ্যমে শিখে নিয়ে আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান। মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল কার্ড বানানোর পদ্ধতি নিচে দেওয়া হলোঃ

  • সঠিক অ্যাপ নির্বাচনের মাধ্যমে
  • ডিজিটাল কার্ডের নকশা কাস্টমাইজ
  • প্রিভিউ সেভ ও লিংক তৈরি

সঠিক অ্যাপ নির্বাচনের মাধ্যমে

মোবাইল দিয়ে ডিজিটাল কার্ড বানানোর জন্য বেশ কিছু অ্যাপ রয়েছে। ডিজিটাল কার্ড বানানোর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম সঠিক অ্যাপ নির্বাচন করতে হবে। এমন অ্যাপ নির্বাচন করুন যেটি ব্যবহার করা সহজ এবং নিরাপদ এবং যেটির ফিচারগুলো সুন্দরভাবে দেওয়া রয়েছে। অনেক অ্যাপ রয়েছে যেগুলো ইন্সটল করার মাধ্যমে আপনার ফোনের প্রসেসিং এর সমস্যা হতে পারে এবং আপনার ফোন স্লো হয়ে যেতে পারে। আবার এমন অ্যাপ রয়েছে যেগুলো আপনার ফোনের র‍্যাম রম এর ওপর ভিত্তি করে ইন্সটল করা যায় না।
কাজেই নিজের ফোনের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে এমন অ্যাপ ইন্সটল করুন যেটি ব্যবহার করলে আপনার ফোনের কোন ধরনের সমস্যা হবে না। এমন একটা অ্যাপ হলো উইছারি(wiseair)। এই অ্যাপটি ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ এবং নিরাপদ। এর পাশাপাশি এই অ্যাপে একটি ট্যাপ এর মাধ্যমেই আপনার গুগল অথবা অ্যাপেল ওয়ালেটের সাথে যুক্ত হবে। অ্যাপটি আপনি প্লে স্টোরে পেয়ে যাবেন। এছাড়াও লক্ষ্যনীয় বিষয় এটি যে আপনি কোন স্টাইলে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানাতে চাচ্ছেন সেটির ওপর নির্ভর করে অ্যাপ ইন্সটল করুন।

ডিজিটাল কার্ডের নকশা কাস্টমাইজ

ডিজিটাল কার্ড তৈরির জন্য যে বিষয়টিকে অধিক প্রাধান্য দিতে হয় এবং গুরুত্ব সহকারে দেখতে হয় সেটি হচ্ছে কার্ডের নকশা কতটা প্রিমিয়াম কোয়ালিটির হচ্ছে। কেননা আপনার কার্ডের কোয়ালিটির ওপর নির্ভর করছে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিত্ব। এটি যত গাম্ভীর্যপূর্ণ এবং অর্থবহ হিসেবে ডিজাইন বা নকশা করতে পারবেন ক্লায়েন্টের কাছে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ততো গুরুত্ব পাবে। কার্ডের নকশা বানানোর জন্য আপনি অ্যাপ এ গিয়ে আপনার পছন্দমত টেমপ্লেট সিলেক্ট করুন।

স্বাভাবিকভাবে যেকোন অ্যাপ এই প্রবেশ করলেই আপনাকে প্রথমে লগইন করতে হতে পারে এবং এর পরে আপনাকে কার্ডের বিভিন্ন টেমপ্লেট দেখাতে পারে। সেখানকার কোন টেম্পলেট আপনার পছন্দ না হলে প্রিমিয়াম টেম্পেল পেতে চাইলে আপনাকে অর্থ খরচ করতে হবে। অথবা আপনি নিজেই ডিজাইন করে একটি টেমপ্লেট ইনপুট করতে পারেন। পছন্দ মত কার্ডের নকশা কাস্টমাইজ করার পর আমরা পরবর্তী ধাপে চলে যাব। এবং এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

প্রিভিউ সেভ ও লিংক তৈরি

আপনার কার্ডটির নকশা তৈরি হয়ে যাওয়ার পর সেভ অপশনে গিয়ে এটিকে সেভ করতে হবে। সেভ করার মাধ্যমে আপনার টেমপ্লেট সম্পূর্ণরূপে সংরক্ষিত হয়ে গেল। সেভ করার মাধ্যমে আপনার কার্ডের সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি ইউ আর এল লিংক তৈরি হবে। এই লিংকটির মাধ্যমে আপনার কার্ডটি এক্সেস করা সুবিধা হবে। এমনকি যে কেউ স্ক্যান করার মাধ্যমে আপনার এই লিংকটি পেতে পারে। সেটির জন্য কার্ড দিতে স্ক্যানার অ্যাড করতে হবে। এটিও অ্যাপের মাধ্যমে করা যায়।
মোবাইল-দিয়ে-নিজের-ডিজিটাল-কার্ড-বানান
অর্থাৎ আপনি যদি নিজের ঠিকানা সম্পূর্ণভাবে দিতে বিরক্ত বোধ করেন তাহলে শুধুমাত্র এই স্ক্যান করার মাধ্যমে যে কাউকে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের পরিচয় বা আপনার ভিজিটিং কার্ড এ যে সমস্ত পরিচয় থাকে সেগুলো খুব সহজেই দিয়ে দিতে পারেন। সেভ অপশনটি গুরুত্বপূর্ণ কেননা সেভ করার মাধ্যমে আপনার পছন্দের ডিজাইনটি হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনা থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেন। উপরে বর্ণনাগুলোতে সুস্পষ্ট ভাবে বোঝা যায় ডিজিটাল কার্ড তৈরি করার গুরুত্ব।

ডিজিটাল কার্ড যেভাবে শেয়ার করবেন

আপনি আপনার ডিজিটাল কার্ডটি শেয়ার করার জন্য অনেক মাধ্যম পাবেন। যেমন আপনি হোয়াটস অ্যাপ অথবা ফেসবুক এবং ইমেইল এর মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল কার্ডটি শেয়ার করতে পারেন এবং আপনি মেসেঞ্জার মাধ্যমেও আপনার ডিজিটাল কার্ডটি শেয়ার করতে পারেন। আপনি যদি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ব্যানার তৈরি করেন তাহলে সেই ব্যানারে আপনার ডিজিটাল কার্ড এর কিউআর কোড টি স্ক্যান কপি দেওয়ার মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল কার্ড শেয়ার করতে পারেন। এভাবে আপনি প্রতিটি পদক্ষেপে অর্থাৎ

আপনি যদি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের লিফলেট ছাপান অথবা কোন বিজ্ঞাপন প্রদান করেন সেই বিজ্ঞাপনে অথবা লিফলেট আপনার ডিজিটাল কার্ড এর কিউ আর কোড প্রদান করার মাধ্যমে ডিজিটাল কার্ডটি শেয়ার করতে পারেন। এছাড়াও আপনি এনএফসি ট্যাগ করার মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল কার্ডটি শেয়ার করতে পারেন। যদি আপনার ক্লায়েন্টকে আপনি একবার আপনার ডিজিটাল কার্ডের লিংকটি দিয়ে দেন তাহলে কোন অ্যাপ ছাড়াই তিনি বারবার ব্রাউজিং করার মাধ্যমে আপনার তথ্যগুলো পেয়ে যাবে।

ইনফরমেশন যেভাবে পরিবর্তন করবেন

অনেক সময় আপনার ডিজিটাল কার্ড তৈরি করতে গিয়ে ভুলবশত আপনি আপনার ব্যক্তিগত কোন ইনফরমেশন অথবা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো ইনফরমেশন অথবা এই ধরনের যে কোন ইনফরমেশন ভুল প্রদান করতে পারেন। যদি ভুল ইনফরমেশন প্রদান করেন তাহলে চিন্তিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। কেননা ভুল ইনফরমেশন প্রদান করার পরেও সেটি পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ সেই ইনফরমেশনটি আপনি সঠিকভাবে পুনরায় প্রদান করতে পারবেন। এই কাজটি করা অত্যন্ত সহজ। আপনি যেঁই অ্যাপের মাধ্যমে আপনার
ডিজিটাল কার্ডটি তৈরি করেছেন সেই অ্যাপে পুনরায় প্রবেশ করুন। সেখানে আপনার কার্ডের ইনফরমেশন গুলোতে যান। এবার যে ইনফরমেশনটি ভুল প্রদান করেছেন বলে আপনার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে সেই ইনফরমেশনটি সঠিকভাবে পুনরায় প্রদান করুন। সঠিক ইনফরমেশন প্রদান করার পর পুনরায় সেভ বাটনে ক্লিক করুন। অথবা আপডেট বাটন থাকলে আপডেট বাটন এ ক্লিক করুন। এভাবে আপনি আপনার ইনফরমেশন পরিবর্তন করতে পারবেন। এবং নতুন ইনফরমেশন সংযুক্ত করতে পারবেন।

ডিজিটাল কার্ডের সুবিধা সমূহ

ডিজিটাল কার্ডের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। আপনি যদি ক্লাসিক্যাল কার্ড বানাতেন তাহলে সেটি বানানোর জন্য আপনার ছাপানোর ক্ষেত্রে অর্থ ব্যয় করতে হতো। ডিজিটাল কার্ডের ক্ষেত্রে ছাপানোর প্রয়োজন পড়ে না। তাই এতে খরচও হয় না। অর্থাৎ ডিজিটাল কার্ড সাশ্রয়ী। ডিজিটাল কার্ড পরিবেশ বান্ধব। কেননা এতে যেহেতু ছাপানোর বিষয়টি আসছে না তাই এতে কাগজেরও প্রয়োজন পড়ে না। আর যেহেতু কাগজের প্রয়োজন পড়ে না তাই পরিবেশের ক্ষতিও হয় না। সাধারণ কার্ড বানানোর ক্ষেত্রে আপনি যেই অসুবিধার সম্মুখীন হতেন,

সেটি হল তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে যদি আপনি কোন ভুল তথ্য প্রদান করতেন তাহলে সেই তথ্যটি পুনরায় সংশোধন করার সুযোগ থাকত না। কেননা একবার ছাপানো হয়ে গেলে সেটি আর সংশোধন করা যায় না। পক্ষান্তরে ডিজিটাল কার্ডে তথ্য প্রদানের পরও যদি ভুল তথ্য প্রদান করা হয় তাহলে সেটি সংশোধনের সুযোগ থাকে। ডিজিটাল কার্ড বহন করা সুবিধা। কেননা এটি ফোনে করে বহন করা যায়। পরিশেষে ডিজিটাল কার্ড এমন একটি কার্ড যেটি ব্র্যান্ডিং ও প্রেজেন্টেশনে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

ডিজিটাল কার্ডের অসুবিধা সমূহ

ডিজিটাল কার্ডের সুবিধার পাশাপাশি কিছু অসুবিধা সমূহ রয়েছে। যেমন ডিজিটাল কার্ড শেয়ার করার জন্য আপনার ইন্টারনেট সংযোগের প্রয়োজন হবে। অর্থাৎ আপনি যে কোন জায়গায় চান সেটি কেবল তখনই শেয়ার করতে পারবেন যখন আপনার মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ডাটা থাকবে। ডিজিটাল কার্ড ব্যবহারের আরেকটি অসুবিধা হলো যে সমস্ত মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহারে পরিপক্ক নয় তারা এই ধরনের কার্ড শেয়ার করতে অক্ষম হয়। এর পাশাপাশি ডিজিটাল কার্ডে যেহেতু আপনার মোবাইল নাম্বার, ইমেইল, হোয়াটস অ্যাপ নাম্বার,
ফেসবুক আইডি ইত্যাদি তথ্য দেওয়া থাকবে তাই এগুলো হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এমনকি যদি আপনার মোবাইলে চার্জ না থাকে তাহলে আপনি আপনার ডিজিটাল কার্ডটি সবাইকে শো করাতে পারবেন না অর্থাৎ দেখাতে পারবেন না। এছাড়াও অনেক সময় কার্ডটির কিউ আর কোড কাজ নাও করতে পারে। আপনার তথ্য ঠিকমত আপডেট নাও হতে পারে। এই সমস্যা গুলোর মধ্য দিয়ে ডিজিটাল কার্ডের কাজগুলো করতে হতে পারে। তবে ডিজিটাল কার্ডের অসুবিধা সমূহ সুবিধা সমূহের চেয়ে নগণ্য।

কার্ডে স্পষ্ট পরিচয় প্রদান করুন

কার্ডটি বানানোর পূর্বেই একটি বিষয় স্পষ্ট ভাবে বর্ণনা করে দিন আপনি কে এবং আপনার পরিচয় কি। অর্থাৎ স্পষ্টভাবে আপনার পরিচয়টি প্রদান করুন কেননা আপনার পরিচয় কতটা গাম্ভীর্যপূর্ণ হবে সেটির উপরও নির্ভর করছে ক্লায়েন্টের চাহিদা। যেমন আপনি কোন পেশায় নিয়োজিত অর্থাৎ আপনি ছাত্র অবস্থায় আছেন নাকি একজন শিক্ষক নাকি একজন ফ্রিল্যান্সার। এই তথ্য গুলো স্পষ্ট প্রদানের মাধ্যমে আপনার ডিজিটাল কার্ডটিকে আরো সফল করে তুলবে।
মোবাইল-দিয়ে-নিজের-ডিজিটাল-কার্ড-বানান
আপনার ডিজিটাল কার্ডের সঠিক উদ্দেশ্যটা কি সেটা যদি স্পষ্ট ভাবে তুলে না ধরেন তাহলে এর উদ্দেশ্য ক্ষতিগ্রস্ত হবে।যার ফলস্বরূপ ডিজিটাল কার্ডটির আসল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়ে যাবে এবং আপনার কার্ডটি শুধুমাত্র শোভা সৌন্দর্যের প্রতীক হিসেবেই থেকে যাবে সেটি কোন কাজে আসবে না। কাজেই আপনি আপনার ডিজিটাল কার্ডে স্পষ্ট ভাবে আপনার পরিচয় প্রদান করুন এবং সফলতার সাথে সঠিক ভাবে আপনার ডিজিটাল কার্ডটি বানানোর কাজ সম্পাদন করুন।

মতব্যঃ মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান

মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানান একেবারে সহজ পদ্ধতিতে। আমাদের আজকের কনটেন্টটি ভালোভাবে পড়লে উপর থেকে নিচ অব্দি যতগুলো পয়েন্ট ছিল প্রতিটি পয়েন্টে খুব সুন্দর ভাবে আপনি কিভাবে মোবাইল দিয়ে নিজের ডিজিটাল কার্ড বানাবেন সেটি সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং বর্ণনা করা হয়েছে আপনি ডিজিটাল কার্ডে কোন বিষয়গুলো উল্লেখ করবেন এবং কোন বিষয়গুলোর প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিবেন। ডিজিটাল কার্ড আপনার পরিচয় কে স্মার্ট এবং ডিজিটাল করে তুলবে। বর্তমানে ডিজিটাল যুগে সবাই ডিজিটাল কিছুই পছন্দ করে।

সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে আপনার কার্ড ডিজিটাল বানানোই শ্রেয়। আমাদের শিখিয়ে দেওয়া পদ্ধতিতে এবং যেকোনো অ্যাপ এ গিয়ে আপনি খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ডিজিটাল কার্ড তৈরি করে ফেলতে পারবেন। একবার ডিজিটাল কার্ড তৈরি করার পর সেটি আপনি একাধিকবার ব্যবহার করতে পারবেন নতুন করে আপনাকে আবার বানাতে হবে না। আমাদের কনটেন্ট গুলো পছন্দ হলে আমাদের সাথেই থাকুন। দৈনন্দিন জীবনে নতুন নতুন কনটেন্ট পড়ার মাধ্যমে আপনার দৈনন্দিন জীবনের সমস্যার সমাধান করুন এবং নানামুখী বিষয়ের উপর জ্ঞান অর্জন করুন।250510

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

mtwahid নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url