পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস নিয়ে আজকের আয়োজন। যদি আপনার পুরাতন
মোবাইলটি স্লো হয়ে যায় এবং আগের মত দ্রুত কাজ না করে তাহলে নতুন ডিভাইস কেনার
আগে কিছু সিক্রেট টিপস ফলো করুন। এগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোনটি
আগের মতোই ফাস্ট হয়ে যাবে। মোবাইলের যন্ত্রপাতি পরিবর্তন অথবা নতুন মোবাইল ফোন কিনে
অধিক অর্থ খরচ করার চেয়ে আমাদের সিক্রেট টিপস গুলো অনুসরণ করুন আপনার মোবাইল
ফাস্ট হয়ে যাবে। জেনে নিন পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার জন্য সিক্রেট টিপস
সম্পর্কে।
সূচিপত্রঃ পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস জানার পূর্বে এটি জানা প্রয়োজন যে মোবাইল
কেন ধীরগতির হয়ে যায়। মোবাইল ধীরগতি হওয়ার কারণ হতে পারে সফটওয়্যার জনিত
সমস্যা অথবা হার্ডওয়ার জনিত সমস্যা। ধরুন আপনি আপনার ফোনে সাপোর্ট এর
চেয়েও বেশি মেগাবাইটের সফটওয়্যার ইন্সটল করে রেখেছেন তাহলে সেটি মোবাইলকে স্লো
করে দিতে পারে। এবং এটি একটি কমন সমস্যা। দীর্ঘকাল মোবাইল ফোন ব্যবহার করার
মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফোনের হার্ডওয়ারের প্রসেসিং টা কমে যেতে পারে। এটিও মোবাইল স্লো হওয়ার একটি কারণ হতে পারে।
আরো নানা কারণে আপনার মোবাইল ফোন স্লো হতে পারে।
যেমন আপনি যদি সঠিক চার্জার ব্যবহার না করেন। আবার আপনি যদি মোবাইল ফোনের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন না হন। খুব চতুরতার সাথে এই সকল দিকগুলোতে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে। তবে ভালো সংবাদ হলো অধিকাংশ মোবাইল এর ক্ষেত্রেই সফটওয়্যার জনিত সমস্যার কারণেই
মোবাইলটি স্লো হয়ে যায়। তাই আজকে আমাদের সহায়তা প্রদানের এই কনটেন্টটি
মূলত সফটওয়্যার সম্পর্কিত।এবং আজকের এই কনটেন্টটিতে আপনারা জানতে পারবেন
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার জন্য সিক্রেট টিপস যেটির মাধ্যমে বিনামূল্যে আপনার পুরাতন
মোবাইল ফাস্ট করতে পারবেন। চলুন বিস্তারিত জেনে নেই।
শক্তিশালী রিস্টার্ট এর মাধ্যমে
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস হল হার্ড বা শক্তিশালী রিস্টার্ট দেওয়া।
রিস্টার্ট দেওয়া বলতে বোঝায় মোবাইল ফোনটি পুনরায় চালু করা। রিস্টার্ট দেওয়ার
মাধ্যমে পুরাতন মোবাইল ফোনটি আগের চেয়ে অধিক সক্রিয় কাজ করে। এটি অনেকটাই
মোবাইল স্লো হওয়ার সমস্যাটি প্রশমন করে ফেলে। এটি মেমোরি অ্যাপ এবং নেটওয়ার্ক
জনিত সমস্যা যার কারণে মোবাইল ফোন ধীরগতির হয়ে গিয়েছিল সেটি নিরসন করে।
রিস্টার্ট করার জন্য আপনার এন্ড্রয়েড ফোনের বাটনটি,
কয়েক সেকেন্ড চেপে ধরে রাখুন। এরপর রিস্টার্ট নামের একটি অপশন পাবেন। সেই
অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ফোনটি রিস্টার্ট হয়ে যাবে। অপরদিকে আপনার ফোনটি যদি
এন্ড্রয়েড না হয়ে আইফোন হয় তাহলে এন্ড্রয়েড ফোনের ভলিউম এর উপর বাটন চেপে
ধরুন এবং কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দিন। এবং ভলিউমের নিচের বাটনটি চেপে ধরে ছেড়ে দিন।
এরপর যতক্ষণ না অ্যাপল লোগো আসছে ততক্ষণ সাইট বোতাম টি চেপে ধরুন। এভাবে আপনার
আইফোন রিস্টার্ট হয়ে যাবে।
অ্যাপ আনইন্সটল এর মাধ্যম
অনেক সময় মোবাইল ফোনে অ্যাপ ওভারলোডের কারণে মোবাইল স্লো কাজ করতে পারে। আপনার
মোবাইল ফোনে অতিরিক্ত অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারকার এর কারণে আপনার স্টোরেজ বেশি
পরিমাণে পূর্ণ হয়ে যেতে পারে। আর এই ওভারলোড এপ্লিকেশন ইউজ এর জন্য স্টোরেজ পূরণ
হওয়ায় মোবাইল স্লো হওয়ার একটি কারণ হিসেবে গণ্য করা হয়। কাজেই আপনার মোবাইল
ফোনের অতিরিক্ত এবং অব্যবহৃত অ্যাপ্লিকেশনগুলো আনইন্সটল করে ফেলুন। এটিও পুরাতন
মোবাইল ফাস্ট করার একটি সিক্রেট টিপস। অ্যাপ আনইন্সটল করার জন্য যে অ্যাপটি,
আনইন্সটল করতে চান সেই অ্যাপের উপর ক্লিক করে কিছুক্ষণ চেপে ধরে রাখুন। অ্যাপটির
উপরে ক্রস আইকন আসবে। সেই ক্রস আইকনে ক্লিক করার পর ওকে বাটনে ক্লিক করুন। তাহলেই
আপনার অ্যাপটি আনইন্সটল হয়ে যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি যদি পুরনো ফিচারের হয়ে
থাকে তাহলে ক্লিক করে ধরে রাখার পর সেটিকে উপরে নিয়ে যান। আনইনস্টল বক্সের
ভিতরে সেটিকে দিয়ে আনইন্সটল ক্লিক করুন। এভাবে আপনার মোবাইল ফোনের অ্যাপ
আনইন্সটল করতে পারেন এবং আপনার ফোনটি আগের চেয়ে অধিক ফাস্ট করতে পারেন।
অ্যাপ আপডেটের মাধ্যমে
অ্যাপ আপডেট করার মাধ্যমে আপনি পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করতে পারেন। এটিও মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস। এই কাজটি করার জন্য আপনাকে আপনার এন্ড্রয়েড
ফোনে থাকা প্লে স্টোরে যেতে হবে। প্লে স্টোরে যাওয়ার পর ডান পাশে উপরের দিকের
আবার একাউন্টের আইকনে ক্লিক করতে হবে। আইকনে ক্লিক করলে আপনার সামনে বেশ কয়েকটি
অপশন ভেসে উঠবে। সেখান থেকে ম্যানেজ অ্যাপ এ ক্লিক করতে হবে। এটি করা খুবই সহজ উপায়।
ক্লিক করার পর দেখবেন সেখানে কয়টি অ্যাপ আপডেট এর অপশন দেখাচ্ছে। সেখানে আরো
একটি অপশন পাবেন আপডেট অল অ্যাপস। সেই অপশনটিতে ক্লিক করলে আপনার ফোনের সকল অ্যাপ
আপডেট হয়ে যাবে। ফোনের অ্যাপ গুলো আপডেট করলে আপনার মোবাইল ফোনটি আগের চেয়ে
অনেক বেশি ফাস্ট হয়ে যাবে। এটিও পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার টিপস। পদ্ধতিটি
অনুসরণের মাধ্যমে আপনি আপনার পুরাতন মোবাইল কে ফাস্ট করুন।
ক্যাচ ক্লিয়ার করার মাধ্যমে
আমরা এন্ড্রয়েড ফোনে নানারকম অ্যাপ ব্যবহার করি এর পাশাপাশি নানা রকম ওয়েবসাইটে
ঘোরাফেরা করি। ওয়েবসাইট গুলোতে প্রবেশ করার মাধ্যমে এবং বিভিন্ন অ্যাপ ওপেন করার
মাধ্যমে কিছু ক্যাচ আমাদের ফোনে থেকে যায়। এই ক্যাচ আমাদের মোবাইলের স্টোরেজ দখল
করে। যার ফলস্বরূপ আপনার মোবাইলটি স্লো হয়ে যায়। তাই নিয়মিত ক্যাচ ক্লিয়ার
করার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ফাস্ট করতে পারেন। আজকাল এন্ড্রয়েড ফোনগুলোতে নতুন ফিচার হিসেবে আই ম্যানেজার
থাকে।
এ আই ম্যানেজারের প্রবেশ করে আপনি খুব সহজেই ক্যাচ ক্লিয়ার করতে পারেন। আই
ম্যানেজার এ প্রবেশ করার পর স্পেস ক্লিন আপে ক্লিক করুন। এরপর ক্লিন আপ অল এ
ক্লিক করুন। এভাবে আপনার ফোনের সবগুলো ক্যাচ ক্লিয়ার হয়ে যাবে। পুরাতন মোবাইল
ফোনকে ফাস্ট করার জন্য এই পদ্ধতিটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও আই ম্যানেজারের বিশেষ কিছু সুবিধা রয়েছে। যেমন কোন অ্যাপটি আপডেট করতে হবে এবং আপনার মোবাইলের কোন ফাইল গুলো জাঙ্ক ফাইল হিসেবে রয়ে গেছে সেগুলোও বের করে দেয়।
ট্র্যাশ ফোল্ডার খালি করার মাধ্যমে
ট্র্যাশ ফোল্ডার গুলো ফোনের ইস্টোরেজ কে দখল করে রাখে। গুগলের তথ্য মতে যদি কোন
এন্ড্রয়েড ফোনের স্টোরেজ ১০% এর কম থাকে তাহলে সেই ফোনটি তার স্বাভাবিক কাজের
কর্মক্ষমতা কমিয়ে ফেলে। এই কাজটি করতে অর্থাৎ ট্র্যাশ ফোল্ডার খালি করতে আপনি
আপনার মোবাইল ফোনে থাকা ফাইল ম্যানেজারের সাহায্য নিতে পারেন। ফাইল ম্যানেজার এ
প্রবেশ করার পর যে ফোল্ডার গুলোতে অপ্রয়োজনীয় স্টোরেজ রয়ে গেছে সেগুলো খালি
করে ফেলুন।
এ কাজটি করার জন্য আপনি কোন অ্যাপের সাহায্যও নিতে পারেন। এছাড়াও গুগল এর ফাইলস
অ্যাপ ও এই কাজটি করার জন্য আপনাকে সহায়তা প্রদান করে থাকে। যদি আপনি আপনার
ফোনের নিয়মিত ট্র্যাশ ফোল্ডার খালি করেন তাহলে এটি আপনার ফোনকে স্বাভাবিক
কর্মক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। যার ফলস্বরূপ আপনার মোবাইল ফোন ভারী হয়ে
কাজ করবে না। এ পদ্ধতিটি অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি আপনার পুরাতন মোবাইল ফোন খুব
সহজেই ফাস্ট করে ফেলুন।
ইউটেজ সরিয়ে ফেলার মাধ্যমে
আমাদের এন্ড্রয়েড ফোনে সাধারণত স্ক্রিনে ক্যালেন্ডার সহ ঘড়ি এবং আবহাওয়ার খবর
ইত্যাদি সামনে থাকে। এই যে নানা প্রয়োজনীয় জিনিস যেগুলো আমরা সচরাচর আমাদের
স্ক্রিনের সামনে রাখি শর্টকাট হিসেবে এগুলোকে বলে ইউটেজ। এই ইউটেজ গুলো মোবাইল
ফোনের স্ক্রিনে অধিক পরিমাণে রাখার কারণে মোবাইল ফোন স্লো হয়ে যায়। অর্থাৎ
মোবাইল ফোন তার স্বাভাবিক কার্যক্রম ক্রিয়া হারিয়ে ফেলে। তাই আপনার মোবাইলকে
আগের তুলনায় অধিক বেশি সক্রিয় এবং ফাস্ট করার জন্য স্ক্রিনে থাকা ইউটেজ গুলো সরিয়ে ফেলুন।
স্ক্রিনে
থাকা ইউটেজ গুলো সরিয়ে ফেলা খুব সহজ কাজ। আপনার এন্ড্রয়েড ফোনটি যদি আপডেট
ফিচার এর হয়ে থাকে তাহলে উইটেজ এর ওপর আঙ্গুল দিয়ে চেপে ধরুন। এবং কিছুক্ষণ পর ইউটেজ এর উপরে ক্রস চিহ্ন উঠবে। সে ক্রস চিহ্নতে ক্লিক করলেই আপনার ইউটেজ এন্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিন থেকে সরে যাবে। আপনার ফোনকে অধিক সক্রিয় এবং ফাস্ট
করার এটিও একটি সিক্রেট টিপস। এই পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনার পুরোনো মোবাইল ফোন ফাস্ট করুন আগের মত।
মোবাইলের ব্যাটারির স্বাস্থ্য ভালো রেখে
আপনার মোবাইল ফোনটি কতটা ফাস্ট এবং কার্যকরী ভূমিকা রাখবে সেটি নির্ভর করছে আপনার
মোবাইলের ব্যাটারির স্বাস্থ্য কতটা ভালো রয়েছে সেটির উপর। কেননা আপনার
এন্ড্রয়েড ফোন টি ব্যাটারি ছাড়া চালানো সম্ভবই নয়। তাই মোবাইলের ব্যাটারি
স্বাস্থ্য ভালো রাখার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি আইফোন ইউজার হন তাহলে আপনার
ফোনের ব্যাটারির স্বাস্থ্য চেক করা একটু সহজ কাজ হবে। সেজন্য আপনার আইফোন এর
সেটিংস অপশনে যেতে হবে। সেখান থেকে ব্যাটারি অপশনে ক্লিক করতে হবে।
এরপর ব্যাটারি স্বাস্থ্য অপশানে ক্লিক করতে হবে। যদি দেখেন ব্যাটারির
স্বাস্থ্য ৮০ শতাংশ পর্যন্ত আছে তাহলে আপনার ফোনটি ফাস্ট কাজ করবে। অন্যথায়
আপনাকে ফোনের ব্যাটারি চেঞ্জ করতে হতে পারে। এন্ড্রয়েড ফোনে এমন কোন ফিচার নেই
যে আপনি নিজের ফোনের ব্যাটারির স্বাস্থ্য চেক করতে পারেন। সেটি চেক করার জন্য
আপনাকে বিশেষ ধরনের অ্যাপ ইনস্টল করতে হবে। নিয়মিত মোবাইলের ব্যাটারির স্বাস্থ্য
পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইল ফোনকে ফাস্ট করুন।
মোবাইল চার্জারে সতর্কতা মেনে
মোবাইল চার্জার কেনার ক্ষেত্রে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যদি
কম দামি মোবাইল চার্জার কিনেন এবং কম দামি ক্যাবল ব্যবহার করেন তাহলে সেটি আপনার
মোবাইল ফোনের প্রসেসর কে স্থায়ীভাবে ধ্বংস করতে পারে। অথবা সাময়িক ক্ষতিও করতে
পারে। স্থায়ীভাবে ধ্বংস করলে আপনি মোবাইল ফোনটি আর ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে
যদি সাময়িকভাবে ক্ষতি করে তাহলে আপনার মোবাইল ফোনের প্রসেসিং টি অর্থাৎ কাজ করার
ক্ষমতাটা কমিয়ে দিবে।
অর্থাৎ আপনার মোবাইল ফোন স্লো কাজ করা শুরু করবে। কাজেই মোবাইলের
চার্জার কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে আপনার মোবাইল ফোনের ব্যাটারির সাথে যে
চার্জারটি ব্যবহারযোগ্য কেবলমাত্র সেই চার্জারই কিনতে হবে। এর বিপরীত ঘটনা ঘটলে
আপনার মোবাইল ফোন ধীর গতিতে কাজ করবে। তাই মোবাইলের ব্যাটারির জন্য স্বাস্থ্যকর
এমন চার্জারই কিনুন। আপনার পুরাতন মোবাইল ফোনকে ফাস্ট করার এটিও একটি সিক্রেট
টিপস। তাই এই পদ্ধতি টি অনুসরণ করুন।
মন্তব্যঃ পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস
পুরাতন মোবাইল ফাস্ট করার সিক্রেট টিপস জানার জন্য অনেকেই নানাবিদ চেষ্টা করে থাকেন। কিন্তু
নানাবিদ প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও অনেকেই ব্যর্থ থেকে যান। এর কারণ হলো মোবাইল ফোন
সম্পর্কে যথোপযুক্ত ধারণা না থাকা। মোবাইল ফোনের অধিকাংশ সমস্যাটি সৃষ্টি হয়
অনিয়মিত ব্যবহারের ফলে। যদি আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি অথবা আপনার হাতে
থাকা মোবাইল ফোনটি যথা নিয়মে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার মোবাইল ফোনটি অনেকাংশে ফাস্ট কাজ করবে।
আজকের কনটেন্ট এ দেওয়া পরীক্ষামূলক টিপসগুলো
অনুসরণের মাধ্যমে আপনি আপনার পুরাতন মোবাইল ফোন সফলতার সাথে ফাস্ট করতে পারেন।
এবং এই নিয়মগুলো অনুসরণের মাধ্যমে আপনি আপনার মোবাইলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে
পারেন। এই ধরনের সমস্যায় পতিত আপনার পরিচিত জনদের নিকট আমাদের কনটেন্টটি শেয়ার করুন। আমাদের কনটেন্ট গুলো নিয়মিত অনুসরণ করে আমাদের সাথেই থাকবেন। এবং আপনাদের
সকল সমস্যাগুলোর সমাধান খুঁজে পাবেন।250510
mtwahid নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url